দেশকে কিভাবে বেইমান মুক্ত করতে হয় তা হিটলারের কাছ থেকে শেখা উচিত।
হিটলার যুবক বয়সে জার্মানির হয়ে প্রথম বিশ্বযুদ্ধে লড়াই করেছেন। সেই যুদ্ধে অটোমান ও জার্মান জোটের পরাজয় হলে মুসলিমদের শেষ খেলাফত অটোমান সম্রাজ্যের পতন ঘটে ও জার্মানি ব্যাপক অর্থনৈতিক দুর্দশায় পতিত হয়।
জার্মানির পরাজয়ের অন্যতম একটি কারন ছিলো যুদ্ধ চলাকালীন সময় জার্মানি আত্মসমর্পণ করেছে বলে জার্মানির ভেতরে মিথ্যা গুজব ছড়িয়ে দেয়া হয়েছিলো। এর জন্য জার্মান সমরাস্ত্র কারখানাগুলোর শ্রমিকরা কাজ বন্ধ করে দেয়। এতে করে ফ্রন্টলাইনে জার্মান সেনারা মারাত্মক অস্ত্র, খাদ্য ও ওষুধ ঘাটতির সম্মুখীন হয়। অটোমানরাও বিপাকে পড়ে যায় কারন সেই সময় নতুন আবিষ্কার হওয়া বিমান ও আধুনিক সব আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে তুরস্ককে সাহায্য করতে মিত্র জার্মানি। এই গুজবটি ছড়িয়েছিলো ইহুদিরা। যুদ্ধের পর হিটলার দেখতে পান কীভাবে একসময় বিদেশ থেকে আসা রিফিউজি ইহুদিরা জার্মানির সব সরকারি গুরুত্বপূর্ণ পদ দখল করে দেশের অর্থনিতীকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। নিজের সাহস ও যোগ্যতায় মাটির তলা থেকে উঠে এসে জার্মানির রাষ্ট্রনায়ক হন তিনি। তারপর প্রথমে জার্মানিকে ইহুদি প্রভাবমুক্ত করে পরে ২য় বিশ্বযুদ্ধ লাগিয়ে পুরো ইউরোপে ইহুদি নিধন চালান।
হিটলারের ইহুদি নিধনের জন্য সবাই তাকে গালাগাল করলেও আমি ব্যাক্তিগতভাবে তার প্রতি কৃতজ্ঞ। হিটলার তখন ৬০ লাখ ইহুদি না মারলে আজ কমপক্ষে ৫ কোটি ইহুদি থাকতো পৃথিবীতে। সামান্য দেড় কোটি ইহুদি আজকে ৭০০ কোটি মানুষের জীবন নরক বানিয়ে রেখেছে সেখানে ৫-৬ কোটি ইহুদি থাকলে কেমন অবস্থা হতো চিন্তা করে দেখেছেন? এছাড়াও মুসলমানদের একদিন সকল ইহুদিদের হত্যা করতে হবে একথা কুরআনেই লেখা আছে। সেই একই কাজ এগিয়ে রাখার জন্য হিটলারকে কেন ঘৃণা করা হবে?
হিটলারের সময় জার্মানির মতো অবস্থা এখন বাংলাদেশে বিদ্যমান। দেশের অধিকাংশ প্রশাসনিক পদ হিন্দুদের দখলে। প্রত্যেকটা ক্রিটিকাল পদে হিসাব করে করে হিন্দু আর নাস্তিকদের বসানো হয়েছে। যার ফল আজকে ৯০% মুসলমানদের দেশে মাত্র ৮% হিন্দুর অবাধ ইসলাম অবমাননার মাধ্যমে দেখতে পাই। শাপলা চত্বরে রাতের আধারে হাজার হাজার আলেমদের উপর গণহত্যা চালানো হয়। দেশটা ভারতের হাতে তুলে দিতে চেষ্টার কোন ঘাটতি রাখছেনা এই বেইমান সম্প্রদায়টি। বাংলাদেশেও তাই এখন একজন হিটলার প্রয়োজন।
